ঢাকা ১২:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রামু উপজেলার দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত মানুষের পাশে নজিবুল ইসলাম | বাংলাদেশের বার্তা 

বাংলাদেশের বার্তা
  • আপডেট সময় : ০২:৫৫:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৯৬২৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলাদেশের বার্তা অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আজিজ উদ্দিন।।

কক্সবাজার জেলায় বছরব্যাপী প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মানুষের মাঝে জননেতা মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা নিতে আসা কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের মৃত শফিকুর রহমানের সন্তান শামসুল আলম (৬০) দীর্ঘদিন হার্টের (হৃদযন্ত্র) কঠিন রোগে ভুগছিলেন।

গত শুক্রবারে রামু উপজেলার কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের হাকিম রকিমা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্টিত ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে উপস্থিত চিকিৎসকবৃন্দ শামসু আলম কে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ভর্তি হয়ে চিকিৎসা গ্রহন করে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি বিকালে বাড়ি ফিরেন।

শামসু আলমের ছেলে নেজাম উদ্দিন বাংলাদেশ বার্তা কক্সবাজার প্রতিনিধিকে বলেন, আমার বাবাকে কক্সবাজারে এনে চিকিৎসা প্রদান করা আমাদের পক্ষে সম্ভব ছিলো না। নজিবুল ইসলাম তা করে দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, জননেতা মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা নিতে আসা কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের মোক্তার আহমেদ গত শুক্রবারে রামু উপজেলার কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের হাকিম রকিমা উচ্চ বিদ্যালয়ে এসে যখন উপস্থিত হোন। তার আগেই নিজ বাসগৃহে তিনি স্ট্রোক করেন। ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে উপস্থিত চিকিৎসকবৃন্দ মোক্তার আহমদকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

তিনি দীর্ঘদিন ধরেই দূরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছিলেন। গত শনিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে তিনি ভর্তি হলে কক্সবাজার সদর, রামু, ঈদগাঁহ এলাকার গণমানুষের স্বজন জননেতা মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে সম্পূর্ণ চিকিৎসা শেষে আজ ২৩ ফেব্রুয়ারী বাড়ি ফিরেন।

মোক্তার আহমদের ছেলের বউ ছখিনা খাতুন বলেন, আমার শ্বশুড়কে প্রায় মৃত অবস্থায় মেডিকেল ক্যাম্পে নিয়ে গিয়েছিলাম, সেখানে নজিবুল ইসলাম আর ডাক্তার মিলে আমার শ্বশুড়কে সদর হাসপাতালে ভর্তির যাবতীয় কাজ করেন।

তিনি আরো বলেন, আমরা হাসপাতালে এক সপ্তাহ ছিলাম, এই এক সপ্তাহ নজিবুল ইসলাম আমাদের খোঁজ কবর নিয়েছেন এবং চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করেন।

মানবতা এখনও জীবত আছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মীরা সবসময় মানবতার কাজে ঝাপিয়ে পরে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

রামু উপজেলার দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত মানুষের পাশে নজিবুল ইসলাম | বাংলাদেশের বার্তা 

আপডেট সময় : ০২:৫৫:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আজিজ উদ্দিন।।

কক্সবাজার জেলায় বছরব্যাপী প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মানুষের মাঝে জননেতা মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা নিতে আসা কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের মৃত শফিকুর রহমানের সন্তান শামসুল আলম (৬০) দীর্ঘদিন হার্টের (হৃদযন্ত্র) কঠিন রোগে ভুগছিলেন।

গত শুক্রবারে রামু উপজেলার কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের হাকিম রকিমা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্টিত ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে উপস্থিত চিকিৎসকবৃন্দ শামসু আলম কে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ভর্তি হয়ে চিকিৎসা গ্রহন করে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি বিকালে বাড়ি ফিরেন।

শামসু আলমের ছেলে নেজাম উদ্দিন বাংলাদেশ বার্তা কক্সবাজার প্রতিনিধিকে বলেন, আমার বাবাকে কক্সবাজারে এনে চিকিৎসা প্রদান করা আমাদের পক্ষে সম্ভব ছিলো না। নজিবুল ইসলাম তা করে দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, জননেতা মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা নিতে আসা কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের মোক্তার আহমেদ গত শুক্রবারে রামু উপজেলার কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের হাকিম রকিমা উচ্চ বিদ্যালয়ে এসে যখন উপস্থিত হোন। তার আগেই নিজ বাসগৃহে তিনি স্ট্রোক করেন। ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পে উপস্থিত চিকিৎসকবৃন্দ মোক্তার আহমদকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

তিনি দীর্ঘদিন ধরেই দূরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছিলেন। গত শনিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে তিনি ভর্তি হলে কক্সবাজার সদর, রামু, ঈদগাঁহ এলাকার গণমানুষের স্বজন জননেতা মোঃ নজিবুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে সম্পূর্ণ চিকিৎসা শেষে আজ ২৩ ফেব্রুয়ারী বাড়ি ফিরেন।

মোক্তার আহমদের ছেলের বউ ছখিনা খাতুন বলেন, আমার শ্বশুড়কে প্রায় মৃত অবস্থায় মেডিকেল ক্যাম্পে নিয়ে গিয়েছিলাম, সেখানে নজিবুল ইসলাম আর ডাক্তার মিলে আমার শ্বশুড়কে সদর হাসপাতালে ভর্তির যাবতীয় কাজ করেন।

তিনি আরো বলেন, আমরা হাসপাতালে এক সপ্তাহ ছিলাম, এই এক সপ্তাহ নজিবুল ইসলাম আমাদের খোঁজ কবর নিয়েছেন এবং চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করেন।

মানবতা এখনও জীবত আছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মীরা সবসময় মানবতার কাজে ঝাপিয়ে পরে।