ঢাকা ০১:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অসুস্থ রুগীদের জন্য এই রাস্তা যেন কাল হয়ে দাড়িয়েছে

বাংলাদেশের বার্তা
  • আপডেট সময় : ০৮:২৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুলাই ২০২৩
  • / ৯৬১৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলাদেশের বার্তা অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সংবাদদাতাঃ দেলোয়ার হোসাইন মাহদী।ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের বেহাল দশার শেষ কোথায়?গত কয়েক বছর যাবত কুমিল্লা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া-সিলেট মহাসড়কের বেহাল দশা নিয়ে যাত্রী ও স্থানীয়দের ভোগান্তির শেষ নেই।

রাস্তা ভাঙ্গা, ধুলোবালি ইত্যাদি আরও অনেক সমস্যায় জর্জরিত এই মহাসড়ক। যদিও এই রাস্তার ফোর লাইনের কাজ চলছে! শুরুতে কাজ দ্রুত গতিতে চললেও এখন কাজের গতি নাই বললেই চলে। তাই যাত্রীদের মাঝে যেনো দিন দিন ভোগান্তি বেড়েই চলছে।

এবিষয়ে জনৈক যাত্রীকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন,
এই রুডে একবার চলাচলের পর শারীরিক কন্ডিশন ঠিক থাকেনা। সাধারণত বাড়িতে যাওয়া হয়, একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার জন্য কিন্তু বর্তমানে রাস্তার এই বেহাল দশার কারণে সেটা আর হয়ে উঠেনা।
এমনকি রাস্তার কথা চিন্তা করে যেতেই মনে চায় না।

জনৈক সি এন জি চালক বলেন, সারাদিন ড্রাইভিং করার পর রাতে আগের মতো স্বস্তিতে ঘুমাতে পারিনা।
আর অসুস্থ রুগীদের জন্য এই রাস্তা যেন কাল হয়ে দাড়িয়েছে।

অতএব, জনমনের দাবি হলো এই রাস্তার কাজ যেন দ্রুত সম্পন্ন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

অসুস্থ রুগীদের জন্য এই রাস্তা যেন কাল হয়ে দাড়িয়েছে

আপডেট সময় : ০৮:২৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুলাই ২০২৩

সংবাদদাতাঃ দেলোয়ার হোসাইন মাহদী।ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের বেহাল দশার শেষ কোথায়?গত কয়েক বছর যাবত কুমিল্লা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া-সিলেট মহাসড়কের বেহাল দশা নিয়ে যাত্রী ও স্থানীয়দের ভোগান্তির শেষ নেই।

রাস্তা ভাঙ্গা, ধুলোবালি ইত্যাদি আরও অনেক সমস্যায় জর্জরিত এই মহাসড়ক। যদিও এই রাস্তার ফোর লাইনের কাজ চলছে! শুরুতে কাজ দ্রুত গতিতে চললেও এখন কাজের গতি নাই বললেই চলে। তাই যাত্রীদের মাঝে যেনো দিন দিন ভোগান্তি বেড়েই চলছে।

এবিষয়ে জনৈক যাত্রীকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন,
এই রুডে একবার চলাচলের পর শারীরিক কন্ডিশন ঠিক থাকেনা। সাধারণত বাড়িতে যাওয়া হয়, একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার জন্য কিন্তু বর্তমানে রাস্তার এই বেহাল দশার কারণে সেটা আর হয়ে উঠেনা।
এমনকি রাস্তার কথা চিন্তা করে যেতেই মনে চায় না।

জনৈক সি এন জি চালক বলেন, সারাদিন ড্রাইভিং করার পর রাতে আগের মতো স্বস্তিতে ঘুমাতে পারিনা।
আর অসুস্থ রুগীদের জন্য এই রাস্তা যেন কাল হয়ে দাড়িয়েছে।

অতএব, জনমনের দাবি হলো এই রাস্তার কাজ যেন দ্রুত সম্পন্ন করা হয়।